Tuesday, September 29, 2020

Schooling in Coronadays Part 1

আমাদের সময়ে স্কুলে শিক্ষাদান পদ্ধতি একরকম ছিল, আর এখন পুরোই অন্যরকম। আমি করোনা মহামারীর কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতির কথা বলছি না শুধু। আমাদের অনেকেরই সন্তান ইংরেজী মাধ্যমে লেখাপড়া করছে। এক সময়ে ইংরেজী মাধ্যমে পড়ানোর ব্যাপারটা স্ট্যাটাস সিম্বল হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে শিক্ষার মানের কারণেই অনেকে ইংরেজী মাধ্যমকে বেশি পছন্দ করছেন।

যে ব্যাপারটা আমার কখনোই ভাল করে জানা ছিল না, তা হচ্ছে শ্রেণীকক্ষে এই নতুন যুগের শিক্ষকেরা এবং তাদের ছাত্রছাত্রীরা কিভাবে এঁকে ওপরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে। করোনার কারণে এ ব্যাপারটা কিছুটা হলেও জানা গিয়েছে।

যেহেতু আমরা অনেকেই বাসায় আছি, এবং আমাদের সন্তানেরা অনলাইন ক্লাস করছে, তাই একটি দৈবাৎ সুযোগ এসেছে এই ক্লাসরুম ইন্টারেকশানগুলোকে খুব কাছ থেকে দেখার।

আমার বড় মেয়ে ক্লাস ওয়ানে পড়ছে। প্যান্ডেমিকের শুরুর দিকে কেজি টু তে ছিল। এর মাঝে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়ে গিয়েছে। নতুন শ্রেণী শিক্ষিকা এসেছেন, আর এসেছে উনার সাথে আরো অনেক শিক্ষক শিক্ষিকা।

একদিন ক্লাসের মাঝে এক ছাত্রী কথা বলার অনুমতি চাইলো। শিক্ষিকা বললেন "ওকে, প্লিজ আনমিউট ইউরসেলফ"।

বাচ্চাটা বলে উঠলো "মিস, আজ আমার জন্মদিন"।

তারপরের ব্যাপারটা যেমন আনন্দের, তেমনই বিষাদের। মিস আবেগী হয়ে গেলেন। বললেন যে উনি সবসময় ক্লাসে তার ছাত্র ছাত্রীদের জন্মদিন পালন করেন, কেক কেটে আর বেলুন ফুলিয়ে। কিন্তু এবারই প্রথম এমন হয়েছে যে তিনি তার নতুন বর্ষের ছাত্র ছাত্রীদের এমনকি নিজের চোখেও দেখেননি, তাদেরকে জড়িয়ে ধরতে পারেননি একবারের জন্যও। প্রথম দিন থেকেই এই ভার্চুয়াল দেখা সাক্ষাত। আমার মেয়েকেও দেখলাম গভীরভাবে বিষাদগ্রস্থ হতে।

তিনি এরপর বললেন সবার জন্মদিন জানাতে, উনি নোট করে রাখবেন। তারপর নিজের জন্মদিনটিও জানালেন, আর যখন দেখা গেল আরো দু'জন ছাত্রীর জন্মদিন একই দিনে, তখন তিনি শিশুদের মত উচ্ছাস প্রকাশ করলেন। সেদিনের ক্লাস শেষ হলো এই আশা নিয়ে যে একদিন এই মহামারী দূর হবে, আর সবাই সবার সাথে পরিচিত হবে, সঠিক উপায়ে।

আমি ক্লাস চলার সময় পাশে বসে নিজের কাজ করি। অত মনোযোগ দিয়ে শুনি না সব কথাবার্তা। কিন্তু সেদিনের এই ছোট্ট ঘটনাটা চোখে পানি এনে দিয়েছিল প্রায়।

এই বিধ্বংসী করোনা আমাদের জীবনের ছোট বড় বিভিন্ন ধরণের আনন্দকে কেড়ে নিয়েছে, আর সবাইকে ঠেলে দিয়েছে সম্পুর্ণ নতুন ধরণের কিছু পরিস্থিতির মাঝে।

শিক্ষকদের জীবনও হয়ে গিয়েছে অনেক কঠিন। এর মাঝেও অনেক বাবা মাকে দেখি শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিয়ে অনেক রুঢ় কথাবার্তা বলতে। কিন্তু সবার এটা উপল্বদ্ধি করা উচিত যে অনলাইন ক্লাসের ব্যাপারটা উনাদের জন্যেও নতুন।

Like
Comment
Share

Sunday, September 13, 2020

Reviewing "Forty Rules of Love" by Elif Shafaq

The Forty Rules of LoveThe Forty Rules of Love by Elif Shafak
My rating: 5 of 5 stars

The title of this book is quite misleading. In fact, it is so misleading that I was exposed to some raised eyebrows and snide remarks like "Why are you suddenly so interested about the rules of love, at this age?". Anyway, jokes apart, this was a nice book to read. I would put it beside some of the books of Paolo Coelho.

After reading a difficult to grasp; non-fiction book, this was a welcome change for me.

So what are these rules? The concept of love is quite different in Sufism. It is more about the love that exists between human beings and the creator, as well as a version of mutual admiration, which is not necessarily comparable with the love between a man and a woman.

Although the book has some deeply philosophical and religious undertones, it never becomes too heavy to grasp or too cryptic to read. It mostly speaks about the extraordinary friendship between two men; the poet Rumi and his spiritual companion; a wandering Dervish called Shams of Tabriz.

There are several other characters, along with the author herself; referred to as "Ella". Most of the characters get enough time and space within the three hundred and fifty pages long book to make a lasting impression.

The story itself was a bit predictable, but the way the author took me, the reader to the ending was a worthwhile journey. In fact, the ending was disclosed at the very beginning of the book, but still it didn't seem to be harming the story telling by any means.

I really liked reading it. There was a certain flow to it. The initial buildup was slow, but the book literally became unputdownable in the last 200 pages (which I finished in one day, while it took me 29 days to read the first 150).

I think I will re-read this book a number of times in the future, with special focus on favorite parts. I already know them.

The summary of my review is that it's a must read book for people who are interested about the life of the poet Rumi.

A word of caution though; there's very little on his poetry in this book--it rather focuses on his transformation from a religious scholar to a Sufi poet.

Still a great read by all means. Highly recommended.

View all my reviews

Friday, September 11, 2020

৯/১১ এর স্মৃতিচারণ


এই বছর সেপ্টেম্বর ১১ তারিখে "নাইন ইলেভেন টেরর এটাক" এর ১৯তম বার্ষিকী পালিত হচ্ছে।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বরের ১১ তারিখ সকালে (মঙ্গলবার) আল কায়েদা নামক বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনটি চারটি সুপরিকল্পিত সন্ত্রাসী হামলা চালায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেই হামলায় ২,৯৭৭ জন নিহত হন এবং আহত হন আরও প্রায় ২৫,০০০ মানুষ, যাদের অনেকেই বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক সমস্যায় ভুগেছেন।

এর পাশাপাশি প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের অবকাঠামো এবং সম্পত্তিও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। এই ভয়াবহ দুর্যোগের মোকাবেলা করতে গিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৪৩ জন দমকল কর্মী এবং ৭২ জন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যও নিহত হন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত বিমানবন্দর থেকে প্রস্থান করা চারটি বিমানকে ১৯ জন আল কায়েদা সন্ত্রাসী অপহরণ করেন। প্রতিটি বিমানেরই গন্তব্য ছিল ক্যালিফর্নিয়া।

আমেরিকান এয়ারলাইন্স এর দু'টি বিমান, ফ্লাইট নং ১১ এবং ১৭৫, যথাক্রমে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার কমপ্লেক্সের উত্তর ও দক্ষিন টাওয়ারে ভূপাতিত হয়। ১ ঘন্টা ৪২ মিনিটের মাঝে দু'টি টাওয়ারই সম্পূর্ণরুপে ধ্বসে পড়ে, এবং সাথে আরো ধ্বংস হয় ৪৭ তলা দালান "সেভেন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার টাওয়ার", এবং আশেপাশের আরও ১০টি দালানেরও ভালো রকমের ক্ষয়ক্ষতি সাধন হয়।

তৃতীয় আরেকটি বিমান, ফ্লাইট ৭৭, আর্লিংটন কাউন্টি, ভার্জিনিয়াতে অবস্থিত পেন্টাগনে ক্র্যাশ করে (মার্কিন সরকারের প্রতিরক্ষা সদর), যার ফলশ্রুতিতে সেই দালানের পশ্চিম অংশটি আংশিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায়।

চতুর্থ বিমানটি ছিল ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট নং ৯৩, যেটিকে ওয়াশিংটন ডিসির দিয়ে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। যাত্রীদের সাহসী প্রচেষ্টায় তা পেন্সিলভেনিয়ার স্টোনিক্রিক টাউনশিপ নামক এলাকার একটি মাঠে ভূপাতিত হয়।

দিবসটির ১৯তম বার্ষিকী উপলক্ষে ৯/১১ স্মারক যাদুঘর টুইটারে জানিয়েছে "উনিশ বছর আগে, পরিষ্কার নীল আকাশের নিচে, ১০২টি মিনিট আমাদের জীবনকে চিরতরে বদলে দিয়েছে। শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১১ তারিখে আমরা দেশ এবং সমগ্র বিশ্বকে আহ্বান জানাই ২০০১ সালের আক্রমনের ১৯তম বার্ষিকী স্মরণ করার জন্য, এবং সবাইকে অনুরোধ করছি আমাদের সাথে স্মৃতিচারণে অংশ নিতে"।

সেপ্টেম্বর ১১র সন্ত্রাসী হামলাকে ঘিরে বেশ কিছু স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। এর মাঝে রয়েছে নিউ ইয়র্ক শহরে "ন্যাশনাল সেপ্টেম্বর ১১ মেমোরিয়াল এন্ড মিউজিয়াম", স্টোনিক্রিক টাউনশিপের সেই মাঠে "ফ্লাইট ৯৩ ন্যাশনাল মেমোরিয়াল" এবং ভার্জিনিয়ার আরলিংটন কাউন্টিতে "পেন্টাগন মেমোরিয়াল"।

২০০১ সালের সেই দিনে আমি কম্পিউটারে বসে এসাইনমেন্ট করছিলাম। তখন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় বর্ষের ছাত্র। আব্বা আম্মা টিভি দেখছিলেন। আব্বার ডাক শুনে টিভির সামনে গেলাম। সেই ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞের ভিডিওচিত্র দেখে গা শিয়রে উঠেছিল। মানুষের বর্বরতার চরমতম উদাহরণটি নিজ চোখে দেখেও বিশ্বাস হচ্ছিল না।

তখনও অনুধাবন করতে পারিনি যে এই আক্রমণের সাথে সাথে বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের সম্পর্কে অন্যদের ধারণা পরিবর্তিত হতে যাচ্ছে চিরতরে।

Monday, September 07, 2020

Happy Birthday Freddie




জের বুলসারা (১৯২২-২০১৬) এবং বুমি (১৯০৮-২০০৩) ছিলেন পার্সী বংশোদ্ভুত। তারা তৎকালীন ব্রিটিশ শাসনাধীন বোম্বে প্রদেশের গুজরাট রাজ্যের অধিবাসী ছিলেন।


বুলসারা পরিবার আফ্রিকার জাঞ্জিবারে চলে যান, যাতে জের বুলসারা ক্যাশিয়ার হিসেবে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক অফিসে চাকরী চালিয়ে যেতে পারেন।


উনাদের জ্যেষ্ঠ সন্তান ফারুখ বুলসারা জন্ম নেন ১৯৪৬ সালে, জাঞ্জিবারেই। পরবর্তীতে ফারুখ এর একটি ছোট বোনের জন্ম হয়, যার নাম ছিল কাশ্মিরা।


আট বছর বয়স থেকে ফারুখ ভারতের ইংরেজী মাধ্যম বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করতে থাকেন। মুম্বাই এর কাছাকাছি অবস্থিত সেইন্ট পিটার্স স্কুলে পড়ার সময় তিনি সবাইকে নিজের নাম "ফ্রেডি" বলা শুরু করেন।


১৯৬৪ সালে জাঞ্জিবারের সুলতানের বিরুদ্ধে সশস্ত্র আন্দোলনের সময় বুলসারা পরিবার ইংল্যান্ডে পালিয়ে যান, এবং ইংল্যান্ডের মিডলসেক্স কাউন্টিতে বসবাস করতে থাকেন। ইতিমধ্যে ফ্রেডিও ভারত ছেড়ে তাদের কাছে ফিরে এসেছেন।


অল্পদিনের মাঝেই ফ্রেডি মার্কারীর সাথে পরিচয় হয় গিটারিস্ট ব্রায়ান মে ও ড্রামার রজার টেইলরের, এবং তারা তিনজন মিলে কুইন (Queen) ব্যান্ডের গোড়াপত্তন করেন।


১৯৭০ সালে ব্যান্ড গঠনের পরপরই ফারুখ বুলসারা আইনগত ভাবে তার নাম বদলে ফ্রেডি মার্কারী রাখেন।


তাকে বলা হয় পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম সেরা ফ্রন্টম্যান (ব্যান্ডের ভোকালিস্ট)। তার অসাধারণ লাইভ পারফরম্যান্স, গলার রেইঞ্জ এবং ওপেরা গায়কদের মত গায়কী তাকে আজও স্মরণীয় করে রেখেছে।


তার প্রভাব কুইন ব্যান্ডের ওপর এত বেশি ছিল যে তার প্রয়াণের পর বাকি সদস্যরা ঠিক করেছিল যে আর কখনোই তারা কুইন নামে গান করবেন না। তারা পরবর্তীতে আরো দুইজন গায়কের সাথে কাজ করেছেন, কিন্তু সেক্ষেত্রে তারা "অমুক এন্ড কুইন" হিসেবে গেয়েছেন ও বাজিয়েছেন।


তার সেরা গানগুলোর মাঝে রয়েছেঃ

Bohemian Rhapsody
I want to break free
Too much love will kill you
Show Must Go On
Don't Stop Me Now


ফ্রেডি আমার অন্যতম প্রিয় শিল্পী। তার অসংখ্য গান রয়েছে যা আমাকে অনেক কঠিন সময় পার করতে সহায়তা করেছে।


আজ তার জন্মদিন। বেঁচে থাকলে ফ্রেডির বয়স আজকে ৭৪ হোত।


সাম্প্রতিক কালে তার জীবনের ওপর ভিত্তি করে একটি চমৎকার চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে, যার নাম "Bohemian Rhapsody". একই নামে তার একটি গানও রয়েছে, যা খুবই বিখ্যাত।


প্রিয় শিল্পী, যেখানেই থাকুন, ভাল থাকুন।


Freddie Mercury ( 5 September 1946 – 24 November 1991)

Thursday, September 03, 2020

বোহেমিয়ান মহাকাব্য



এসব কি আসলেই হচ্ছে? না এ শুধুই কল্পনার জগতের খেলা? 
চোখ খুলো! মাথা তুলে তাকাও আকাশের পানে, আর তাকিয়ে দেখ
আমি এক গরীব বালক; আমার নেই প্রয়োজন সমবেদনার
আমার জীবনের শুরুটা সহজ, শেষটাও 
আমি একটু উচ্চতায় উঠেছিলাম, কিন্তু আবার একদম নিচে পড়ে গেলাম 
যেদিকেই বাতাস বইতে থাকুক, তাতে আমার কিছুই আসে যায় না এখন আর 

মা, আমি এইমাত্র একজন মানুষ কে হত্যা করেছি
খুলিতে বন্দুক ধরে ট্রিগার চেপেছি; আর এখন সে মৃত
মা, জীবনটা মাত্র শুরু করেছিলাম 
কিন্তু আমি সেটাকে নিজ হাতে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে এসেছি
ওহ মা, আমি চাইনি তোমাকে কাঁদাতে 
যদি ফিরে না আসি আগামীকাল এই সময়ে
তুমি এগিয়ে যেও; এমন ভাবে এগিয়ে যেও যেন কিছুই হয়নি


বড্ড দেরী হয়ে গিয়েছে; যাবার সময় হলো এবার
শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে যাচ্ছে আর সর্বক্ষন অস্বস্তি হচ্ছে
বিদায় সবাইকে। 
আমাকে এখন যেতে হবে 
সব কিছুকে পেছনে ফেলে সত্যের মুখোমুখি হতে হবে 
ওহ মা (যেদিক দিয়েই বাতাস বইতে থাকুক না কেন) 
আমি মরতে চাই না
মাঝেমাঝে মনে হয় যেন জন্মই আমার আজন্ম পাপ  

ছোট একটি মানুষের ছায়া দেখি
তুমি কি আমার জন্য ফানদাংগো নাচবে? 
বজ্রপাত আর বিদ্যুৎচমক, খুব ভয় পাওয়ায় আমাকে

কিন্তু আমি তো শুধুই একটি গরীব বালক, কেউ আমাকে ভালবাসে না
সে শুধুই একটি গরীব বালক, একটি গরীব পরিবার থেকে সে এসেছে
এই পাশবিকতা থেকে তাকে রক্ষা কর
জীবনের শুরু হলো সহজে, শেষটা আরো সহজ--আমাকে কি যেতে দেবে?
বিসমিল্লাহ! না তোমাকে যেতে দেয়া হবে না 
আমাকে যেতে দাও
না তোমাকে যেতে দেয়া হবে না 
কখনোই না; কষ্মিনকালেও না--তোমাকে কোন ভাবেই যেতে দেয়া হবে না 
না না না না না 
তোমার পায়ে পড়ি, আমাকে যেতে দাও 
ইবলিশ আমার মাঝে ঢুকে গিয়েছে ; আমাকে গ্রাস করার জন্য 
আমি মুক্তি চাই 

(Queen band এর Bohemian Rhapsody গানের লিরিক্স অবলম্বনে) 

https://genius.com/Queen-bohemian-rhapsody-lyrics

ছবিঃ গুগল থেকে সংগৃহীত
https://previews.123rf.com/images/ossyugioh/ossyugioh1708/ossyugioh170800091/83935148-the-road-cuts-through-lush-green-fields-.jpg