I always wanted to take writing seriously, and I think in year 2020, I have came closest to being a serious writer. In this blog, I have curated most of my serious write ups that got published in the websites, newspapers and social media.
Tuesday, December 29, 2020
হ্যামিলনের বাশীওয়ালা, ২০২০
Monday, December 28, 2020
Review of অমানুষ by Humayun Ahmed
My rating: 5 of 5 stars
আজকে অনেকদিন পর আবার শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর এই বইটি পড়লাম। আমি মূল বই "ম্যান অন ফায়ার" পড়িনি, কিংবা সিনেমাটিও দেখিনি, তবে এইটুকু বলতে পারি যে এটি আমার পড়া অন্যতম সেরা একটি বই। গত ২০ বছরে কত অসংখ্যবার যে বইটি পড়েছি (আর সাথে কাজীদার অগ্নিমানব), তার কোন ইয়ত্তা নেই।
ইতালীয় পটভূমিকায় লেখা এই গল্পটিতে একজন অসম সাহসী বাংলাদেশী মানুষ জামশেদকে দেখি আমরা শক্তিশালী মাফিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে একক লড়াই এ নামতে। মাত্র ৯৫ পাতার এই বইটিতে রয়েছে বেশ কিছু মনে রাখার মত চরিত্র, কিন্তু গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে ৫৫ বছর বয়সী সাবেক ভাড়াটে সৈন্য জামশেদ এবং ১২ বছর বয়সী নিঃসঙ্গ তরুণী এনি। এই স্বল্প পরিসরেই আমরা দেখতে পাই দু'জনের চরিত্রের অসাধারণ কিছু দিক।
সাথে এনির বাবা মা, তার চাচা, একজন সৎ পুলিশ অফিসার এবং কিছু মাফিয়া সদস্যদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি গল্পটিতে এমন এক ধরণের গতি এনে দেয়, যে একবার পড়া শুরু করলে শেষ না করে ওঠা যায় না।
হুমায়ুন আহমেদের সেরা ১০টি উপন্যাসের মধ্যে আমি অবশ্যই এটিকে রাখবো, কারণ এধরণের গল্প তিনি আর লেখেননি বললেই চলে। ইংরেজীতে যেটাকে বলে "স্বস্তির জায়গা" বা কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে এসে তিনি এই গল্পটি লিখেছিলেন।
আমি জানি আমি বইটি আরো অনেকবার পড়বো। যারা এখনো পড়েননি, অবশ্যই পড়তে ভুলবেন না।
View all my reviews
Sunday, December 20, 2020
If I Can Make it Here, I Can Make it Anywhere
Thursday, December 17, 2020
বিজয় দিবসের অণুগল্প
Monday, December 14, 2020
দাদার স্মৃতিচারণ (২০২০)
আমার দাদা শহীদ বুদ্ধিজীবী ডঃ সিরাজুল হক খান মারা গিয়েছেন আমার জন্মের ৯ বছর আগে। ছোট বেলা থেকে জেনে এসেছি আমার দাদা অনেক বড় একজন মানুষ ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন, এবং তিনিই ছিলেন আমাদের পরিবারের প্রথম ব্যক্তি, যিনি আমেরিকায় গিয়েছিলেন উচ্চতর ডিগ্রী লাভের উদ্দেশ্যে। উনি পরিবারের সবার জন্য রোল মডেল ছিলেন সব সময়ই। উনার একটি সাদা কালো ছবি আমার দাদুর বাসার বৈঠকখানায় ঝোলানো ছিল। সে ছবিটা দেখতাম আর ভাবতাম যে কোন একদিন হয়তো দাদার মত হতে পারবো। বুক শেলফ ভর্তি বই ছিল সুন্দর করে সাজানো। অনেক মোটা মোটা, অরিজিনাল বই। আইভানহো, ওয়ার এন্ড পিস, ডক্টর জিভাগো, কার্ল মার্ক্স এর ক্যাপিটালিস্ট--এরকম কিছু বই এর নাম মনে পড়ে। আরও ছিল অনেক গবেষণামূলক বই; ভারী ভারী ও দুর্বোধ্য বিষয়ের উপর বই। সেই শিশু বয়সেই মনে হোত, "আহা, আমারো যদি এরকম আলমারী ভর্তি বই থাকতো"। প্রতি বছর এই দিনটি আমার ও আমার পরিবারের জন্য শোকের, দুঃখের, এবং কষ্টের। গত দশকের কোন এক সময়ে আমার বড় চাচা প্রয়াত ডঃ এনামুল হক খানের দেয়া সাক্ষ্যে দাদার হত্যাকারীদের বিচার হয়। তারপর থেকে মানসিক কষ্টটা কিছু কমে এলেও, যতদিন পর্যন্ত বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের মূল পরিকল্পুনাকারী এবং তাদের জল্লাদদের বিচার কার্যকর করা না হয়, ততদিন পর্যন্ত এই দুঃখবোধটা কমবে না। কেউ কেউ বলেন যে এত বছর পর কেনই বা বিচার চাই? আর যাদের বিচার করা হবে বা হচ্ছে, তারা সবাই বুড়ো হয়ে গিয়েছে, কেউ কেউ ধর্মের পথে (!) আছে--তাদের বিচার চাওয়াটা নাকি "blood vendetta"। এ কথাগুলো হাস্যকর। কেন হাস্যকর, সেই ব্যাখায় যেতে চাই না। যারা বোঝার, এম্নিতেই বুঝবেন। যারা বুঝতে পারছেন না, আল্লাহ তাদেরকে হেদায়েত করুক--এই কামনা করি। এ বছরটা বিভিন্ন কারণে অন্যান্য বছরের চেয়ে ভিন্ন। এ বছরেই প্রথমবারের মত আমি ফেসবুক লাইভে এসে দাদাকে নিয়ে কিছু কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। হয়তো অনেকেই অনলাইন গ্রুপ "। সংযোগ। Connecting People" আয়োজিত অনুষ্ঠানটি দেখেছেন। যারা দেখতে পারেননি, তাদের জন্য এখানে লিংকটি দিয়ে দিচ্ছি: https://www.facebook.com/watch/live/?v=2700817660183473&ref=watch_permalink সেখানে আমি ছাড়াও ছিলেন "ক্র্যাক প্লাটুনের" অন্যতম সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা মশগুল ভাই, নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি দিশা এবং আমার বন্ধু ডঃ ফাইয়াজ জামাল। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই আমি প্রথমবারের মত কোন পাব্লিক ফোরামে দাদাকে নিয়ে কথা বললাম। চাকরী জীবনে অনেক প্রেজেন্টেশান দিয়েছি, এবং বেশ কিছু পাব্লিক স্পিচও দিয়েছি দেশে বিদেশে, কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটাই ছিল আমার প্রথম লাইভে আসা।
Saturday, December 12, 2020
1 of the 3
Wednesday, December 09, 2020
কোভিদ ১৯ টিকার উদ্বোধন
আজ, ৮ই ডিসেম্ববর, বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২ঃ৩১ মিনিটে মার্গারেট কিনান নামক একজন বয়স্ক ভদ্রমহিলার শরীরে ফাইজারের উদ্ভাবিত টিকাটি ইনজেকশানের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। আগামী সপ্তাহে ৯১ বছরে পা দিতে যাওয়া "নানী" মার্গারেট এটিকে "সেরা, অগ্রীম জন্মদিনের উপহার" হিসেবে অভিহিত করেন।
যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে আপাতত ৮০ বছরের বেশী বয়সী এবং কিছু স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদেরকে কোভিদের টিকা দেয়া হচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে যে "হাজার হাজার মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে" মঙ্গলবারে।
তা আমাদের দেশকে নিয়ে কবে এধরণের একটা খবর সবার সাথে শেয়ার করতে পারবো?
অপেক্ষায় থাকলাম।
Sunday, December 06, 2020
My Recent Articles (Updated Till January 2021)
১। "এখন আরো বেশী কল্পকাহিনী পড়ুন"- জোসেফ স্টিগলিজ এর সাক্ষাতকার
প্রথম আলো, অনলাইন
১৬ এপ্রিল, ২০২০
২। "সবচেয়ে বড় বিপদ ভাইরাস নিজে নয়" - ইউভাল নোয়া হারারির সাক্ষাতকার
https://www.prothomalo.com/onnoalo/article/1653917/%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%9C-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A7%9F?fbclid=IwAR0MX2GECcWRxACKMxNQaiwv1mbRR107nTrUAbUjTCNjIufKtFcyqCSSRdQ
৩০ এপ্রিল, ২০২০