যারা আমাকে ভাল করে চেনেন, তারা জানেন, আমার জীবনের শুরুর দিকের ৮টি বছর প্রবাসে কাটিয়েছি। সৌদি আরবে আমার বাবা একটি কনসালটেন্সি ফার্মে স্থপতি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তখন খুব বেশি বাংলা বই পড়ার সুযোগ পাইনি।
Linking Brain and Word Processor..
I always wanted to take writing seriously, and I think in year 2020, I have came closest to being a serious writer. In this blog, I have curated most of my serious write ups that got published in the websites, newspapers and social media.
Sunday, November 14, 2021
শুভ জন্মদিন প্রিয় হুমায়ুন আহমেদ
Friday, September 17, 2021
Tête-à-tête over Chow Mein
Tête-à-tête over Chow Mein
I have just one regret;
It's silly, but it is still a
fact.
There's this one thing that I never
get!
I never get to wait and to get
annoyed.
Soon I find myself checking a few
statues,
or half writing a couple of random
sentences,
But then, suddenly, I feel the
fragrance hitting me.
It's a close range shot,
It's a shotgun, not a sniper
rifle.
The impact is loud and
damaging.
Oh how I crave for that
damage.
I look up, and time seems to have
frozen.
I shift a bit from the comfort of
the cozy sofa,
And there she is, smiling and
without a mask.
Before I can say hello;
she gets closer and starts sharing
the O two with me.
A closer, visual inspection reveals
a slightly different shade of hair
But before the question crosses the
lip's border,
She replies, hey, this is just the
thing that makes the hair color different.
It's the same thing that the
"mooned" religious leader used to apply on his beard.
It's been settled, and discussed a
number of times before.
We don't like chop suey, it's too
American for our Chinese taste.
Hakka noodles is a stranger, spicy
noodles doesn't agree with the tastebuds
So Chow mein it is, and pad Thai
never gets the nod,
Thanks to its dubious pronunciation
whilst we stay Bengalis.
No, there is another regret!
It's less silly, but it is still a
fact.
There's another thing that I get
less;
It's the calamities, discords and
stress.
Eating food seems like a great idea.
It provides a brilliant excuse, an
excellent endeavor.
It helps to dig deeper and to get
mesmerized.
Is it the poetry, or the calm
confidence?
Which makes things sultrier?
Where have all the strawberries
gone?
I hear, they have been mashed and vandalized!
Or rather, let me make up a new word
to describe their ill fate.
They have been Bengalized and made
in to something that only exists here.
And here I thought fried chicken
burger was the worst abomination!
But no, mashed strawberry with
pickles takes the crown any day.
So risky raspberries and the good
old friend liquid tangerines.
They brought us a smile and a
casual, one sided ignoring.
One nation tries to warm up, the
other ignores.
A fly sits on a grazing cattle, and
claims
Hey, "we" are cultivating
the land.
Similarly, the guy here keeps
getting more and more addicted;
And she keeps getting away, or does
she?
And not just away, she has her own
destination to visit.
The visit that sounded minor, but on
certain days, or every certain day, or
certainly, everyday!
It became a topic of discussion.
To him, it always caused a
concussion,
But not in the brain--that'd kill
him, right?
Heart's concussions don't kill fast,
it kills slowly.
Maybe, perhaps--we shall see.
And then, just like all other
puzzles and riddles.
The solution came to him like a
moment of eureka.
He gets a cup of steaming hot masala
tea,
adds a serving of a sweet
delicacy.
Get's indulged in to the ancient
healer.
Adds some casual touches;
He becomes a daredevil, he tests the
boundaries of patience.
He gets indulged for a while, and even
though he gets rebuked.
He is still glad he tried,
For if he didn't, he would never
know the boundaries.
But that didn't solve the
problem,
Taking a feather from a
mathematician's crown did.
Forget all other variables in the
equation
Convert a complex string of numbers
in to common integers
Or rather, take the binary number
other than zero.
Life is simple for plants; they
don't need a menu.
All they can ever eat, and fall in
love is with the carbon dioxide.
They eat our poison so that we can live
happily.
And what a happy life the trees
have.
They have happiness until they are
dead,
because they get free food as long
as they live.
And their free food is someone
else's poison.
Thursday, July 01, 2021
Holy Artisan Remembered
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ কিছুদিন আগে 'অন দিস ডে' নামে একটি নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছিল, যার নাম পরে পরিবর্তন করে পরে 'মেমরিজ' দেওয়া হয়।
প্রতিদিন এই মেমরিজ ট্যাবটিতে ক্লিক করলে সেই দিনে বিগত বছরগুলোতে ফেসবুকের বিভিন্ন পোস্ট, স্মৃতি ও ছবি দেখা যায়।
আমার মত অনেকেরই বিগত দিনের ফেসবুকীয় স্মৃতিগুলো দেখতে আর শেয়ার করতে ভাল লাগে।
তবে আজকের দিনটি ভিন্ন ছিল। এ দিনের স্মৃতিগুলো কেমন যেন।
১ জুলাই তারিখটি আমাদের সবার জীবনে একটি কালো দিনকে মনে করিয়ে দেয়। ২০১৬ সালের সে দিনটিতে আমরা সপরিবারে ইফতার করতে গিয়েছিলাম গুলশান ১ ও ২ এর মাঝামাঝি, ১১৩ নং রোডে অবস্থিত 'গ্লাসহাউজ ব্রেসারি' নামের একটি মোটামুটি অখ্যাত রেস্তোরাঁয়।
খাবারের মান ভাল হওয়া স্বত্বেও রেস্তোরাঁটি বন্ধ হয়ে গেছে। যেমন বন্ধ হয়েছে ৭৭ নং রোডের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁটিও। তবে দুটি রেস্তোরাঁ বন্ধ হওয়ার নেপথ্যের কাহিনী পুরোপুরি ভিন্ন।
হলি আর্টিজানকে সব দিক দিয়েই বলা যেত 'দেশের মধ্যে বিদেশের' স্বাদ। পাঁচ তারকা হোটেল বাদে এটিই সম্ভবত ঢাকার একমাত্র রেস্তোরাঁ ছিল যেখানে 'অথেনটিক' ইউরোপীয় খাবার পাওয়া যেত। বিভিন্ন বেকারি আইটেমের পাশাপাশি এখানে সি-ফুড, স্প্যানিশ খাবার, যেমন পায়েইয়া, ইতালীয় পিৎজা, পাস্তা সহ আরও অনেক ধরণের ভিন্ন স্বাদের খাবার পাওয়া যেত।
'চেক-ইন' যুগে প্রায় প্রতিদিনই দেখতাম কোন না কোন বন্ধু, সুহৃদ, সহকর্মী সেখানে যাচ্ছেন।
যে বাসাটিতে রেস্তোরাঁটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, সেটি এর আগে একটি বাসাই ছিল। বিলাসবহুল এই বাড়ীটিতে এক সময় আমার এক সাবেক কর্মস্থলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তার পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। তিনি নিজ দেশে চলে যাওয়ার পর সেখানে হলি আর্টিজান প্রতিষ্ঠিত হয়।
২০১৬ সালের মর্মান্তিক ঘটনাটির আগে মোট তিন বার সেখানে যাওয়া হয়েছিল।
শেষবার গিয়েছিলাম আমার বড় মেয়ে (তখনও ছোট জনের জন্ম হয়নি) মিশেল ও তার মাকে নিয়ে।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসের কোন এক ছুটির দিনে তিনজন বেশ উপভোগ করেছিলাম 'দেশের মধ্যে বিদেশ' ব্যাপারটি। রেস্তোরাঁর ভেতরটি অনেক খোলামেলা ছিল। বাইরে সুদৃশ্য বাগান এবং অনেকখানি অব্যবহৃত জায়গা। এমনকি, তখনও দোতালায় পানাহারের ব্যবস্থাও পুরোপুরি চালু হয়নি। খোলা জায়গা পেয়ে মিশেল প্রচুর দৌড়াদৌড়ি করেছিল। ভেতরে দেশী-বিদেশী অনেক ভোক্তা ছিলেন; সম্ভবত বিদেশীরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলেন।
খাবারের দাম একটু বেশি হলেও স্বাদ ছিল অতুলনীয়। আমরা বড় দুজন মানুষ এক বাক্যে স্বীকার করে নিয়েছিলাম যেত এত ভাল খাবার দেশের মাটিতে বেশ কিছুদিনের মাঝে খাওয়া হয়নি আমাদের।
২০১৬ সালের সে ভয়াবহ সন্ধ্যায় টিভি চ্যানেলের ধারাভাষ্য শুনে আর বিভিন্ন ওয়েবসাইটের আপডেট পড়তে পড়তে বিস্ময়, দুঃখ, বিহ্বলতা, ভীতি--সব ধরণের আবেগ-অনুভূতির শিকার হচ্ছিলাম। হলি আর্টিজানে আক্রমণ শুরু হওয়ার অল্প কিছুক্ষণ আগেও আমরা ১১৩ নং রোডের সে রেস্তোরাঁয় ছিলাম।
হ্যাঁ, সেদিনও দেশের মাটিকে বিদেশ বলে মনে হচ্ছিল। তবে এই ভাবনাটি সুখের ছিল না। বাসায় ফিরে টিভি ছাড়তে না ছাড়তেই জানতে পারলাম মর্মান্তিক ঘটনার বিস্তারিত।
ভুল উচ্চারণের 'সোয়াত টিম', টেরোরিজম, বম্ব স্কোয়াড, রেসকিউ মিশন, কমান্ডো হামলা, জঙ্গি--এসব বিদেশী শব্দ আর ধারণা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ ছিল না কোন দিনই।
পাঁচ বছর চলে গেছে, সেতুর নিচ দিয়ে অনেক পানি চলে গেছে--কিন্তু সেদিনের ঘটনার সকল রহস্য কি উদ্ঘাটিত হয়েছে? মনে হয় না। অন্য অনেক কিছুর মত এই ভয়াবহ দিনটিও আমাদের মন থেকে মুছে গেছে। এক ভাইরাল ঘটনার পর আরেক ভাইরাল ঘটনা আমাদের মানসপটকে দখল করে নিয়েছে।
সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, আবার যদি এরকম হয়?
মানে আবার যদি এরকম কোন ঘটনা ঘটে, আমাদের সংশ্লিষ্ট বাহিনী ও কর্তৃপক্ষ কি সেটার সাথে মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত? নাকি দিনের অর্ধেক সময় ধরে সোয়াট না সোয়াত, সে বিতর্ক করে অশ্বডিম্ব উৎপাদনেই সময় কাটাবো?
আশা করি রূঢ়ভাবে এই প্রশ্নের উত্তর যেন আমাদের জানতে না হয়।
Thursday, June 17, 2021
Locked Down Brain
Thursday, May 06, 2021
রাস্তাফারাই, রেগে ও বব মার্লি বুক রিভিউ
রাস্তাফারাই, রেগে ও বব মার্লি বুক রিভিউ
৯৫ পৃষ্ঠার এই বইটি আমি এক সন্ধ্যায় পড়ে শেষ করেছি। ইংরেজিতে বলতে গেলে এটি একটি “আনপুটডাউনেবল” বই; অর্থাৎ একবার পড়া শুরু করলে বইটি হাত থেকে নামিয়ে রাখা দুষ্কর।
“রাস্তাফারাই, রেগে ও বব মার্লি” বইটি খুবই সহজপাঠ্য, এবং এখানে সেখানে কিছু অশ্লীল শব্দচয়ন বাদ দিলে, সুখপাঠ্যও বটে। বইটি পড়ার সময় যে ভাবটি মনে উদয় হয়েছে, তা হলো, লেখক যেন আমার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে কথাগুলো বলছেন। মনে হচ্ছিল যেন বব মার্লিকে নিয়ে আড্ডা হচ্ছে।
তবে এই বইটিকে বব মার্লির আত্মজীবনী ভাবলে ভুল হবে। লেখক স্বল্প পরিসরে চেষ্টা করেছেন রেগে সংগীত, রাস্তাফারাই ধর্মাবলম্বী ও বব মার্লি—এ তিনটি বিষয়কে পাঠকের কাছে সহজ ভাবে তুলে ধরতে।
বব মার্লি ও রেগে গান হালে অনেক বিবর্তনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন স্থানে নাচের আসর মাতাতে, আনন্দ উল্লাস প্রকাশ করতে মার্লির গানের যেন কোন জুড়ি নেই। তাই ইউটিউবে খুঁজলে তার গানের ট্রান্স টেকনো ইলেক্ট্রনিক ডাবস্টেপ সব ধরণের রিমিক্স ও রিমেকই খুঁজে পাওয়া যায়। এ চাকচিক্যের আড়ালে অনেকসময় তার গানের প্রকৃত অর্থ হারিয়ে যায়।
আমার কাছে বব মার্লির গান মানেই হচ্ছে ধ্যান করার মত একটি ব্যাপার। হ্যাঁ, অবশ্যই তার গানের মাঝে কিছু রয়েছে প্রেম ভালবাসার গান, আর কিছু আছে আপবিট, নাচের আসরের উপযোগী গান। কিন্তু মার্লির রেগে বুঝতে হলে গানের লিরিক্স, অর্থাৎ কথাগুলোকে ভাল করে অনুসরণ করতে হবে।
এ বইটিতে লেখক কাজী মুনতাসির বিল্লাহ ঠিক সে কাজটিই করেছেন। পাতায় পাতায় প্রসঙ্গক্রমেই এসেছে মার্লির প্রতিবাদী ও বিদ্রোহ ঝরা লিরিক্স এর বাংলা অনুবাদ, ও সাথে গানগুলোর পেছনের করুণ গল্পগুলো।
মার্লির জীবন নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি রেগে গানের উৎপত্তি কিভাবে হলো, কারা এ ধারার মূল এবং পথিকৃৎ শিল্পী, সে ব্যাপারগুলো সুন্দর ভাবে উঠে এসেছে এখানে।
জ্যামাইকান শিল্পীদের উত্থানের পেছনে রয়েছে তাদের আফ্রিকান পূর্বসূরিদের হাজার বছর ধরে নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হওয়া—এ ব্যাপারটির সাথেই আমাদের, যারা শুধু শ্রোতা হিসেবেই মার্লিকে চিনি, তেমন কোন পরিচয় নেই।
রেগে সংগীতের ইতিহাসের হাত ধরেই এসেছে রাস্তাফারিয়ানদের কথা। বব মার্লি ও তার সহ সংগীত যোদ্ধারা যে শুধুই এক দল গাঁজাখোর “রুড বয়” (উগ্র বালক) ছিলেন না, তা বইটি পড়লে ভাল করেই বোঝা যায়।
বইটি পড়তে কেমন লেগেছে, তা শুরুতেই উল্লেখ করেছি। তবে যদি বইটি নিয়ে আমার কোন অভিযোগের কথা বলতে বলা হয়, তাহলে আমি দুটি বিষয় উল্লেখ করবো।
প্রথমত, বইটি যেন হঠাত করেই শেষ হয়ে গিয়েছে। বব মার্লির সংগীত ও বর্ণাঢ্য ব্যক্তিগত জীবনের বড় অধ্যায়টি অনেকাংশেই যেন অনুপস্থিত এখানে। লেখক এ বিষয়গুলোকে ছুঁয়ে গিয়েছেন, কিন্তু অনেক গভীর ভাবে অনুসন্ধান করেননি এ লেখায়। হয়তো এটি ইচ্ছাকৃতভাবেই করা হয়েছে, তবে পাঠক হিসেবে “বব মার্লি” কে নিয়ে লেখা একটি বই এর কাছে এ ব্যাপারে আরও একটু বেশি প্রত্যাশা ছিল আমার।
দ্বিতীয়ত, বইটির প্রায় শেষের দিকে এসে মার্লির মৃত্যু নিয়ে একটি অধ্যায় রাখা হয়েছে। বইটি সেখানেই শেষ করা হলে ভাল হতো। মার্লির মৃত্যুর ঘটনাটি পড়ার পর কোথায় যেন একটি সুর কেটে গিয়েছিল। এরপর আর বাকি ইতিহাস তেমনভাবে আকর্ষণ করেনি আমাকে। সম্প্রতি প্রখ্যাত রক শিল্পী জন লেননের একটি জীবনী পড়েছি, যেটি শুরু হয়েছিল জন এর মৃত্যুর ঘটনাটির বর্ণনা দিয়ে। আবার একেবারে শেষের দিকে এসে সে প্রসঙ্গে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন লেখিকা (জন লেননের প্রথম স্ত্রী, প্রয়াত সিন্থিয়া লেনন), যা বেশ চমৎকার একটি উপসংহার টেনেছে বইটির।
হয়তো “রাস্তাফারাই, রেগে ও বব মার্লি” বইটির লেখকও চাইলে পারতেন বইটিকে মার্লিময় রেখে দিতে। ভিন্ন প্রসঙ্গগুলো আরেকটি কম গুরুত্ব পেলে পাঠকের প্রত্যাশা আরেকটু ভাল ভাবে পূরণ হতো।
তবে সব মিলিয়ে বলবো বাংলা ভাষায় সংগীত সংক্রান্ত ভাল লেখা খুব একটা চোখে পড়ে না, আর সম্ভবত এ ধারার লেখার পাঠকও তেমন নেই। আমি লেখককে শুভ কামনা জানাই। বই এর শেষে “রেফারেন্স” বই ও প্রবন্ধের দীর্ঘ তালিকায় চোখ বুলালেই বোঝা যায় লেখক কতটা শ্রম দিয়েছেন এর পেছনে
Thursday, March 11, 2021
দাদুর জন্য
Sunday, February 28, 2021
My Recently Published Articles (As of Feb 28, 2021)
২০২১
মঙ্গলের মতই লালচে বাদামী; এবং এর মাঝে আগ্নেয় বালির কালচে রঙের চিহ্নও দেখা যায়। ভিনগ্রহের মত দেখতে এলাকাটিতে শুষ্ক উপত্যকা, খাড়া পাহাড় এবং ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কালো, ব্যাসাল্ট পাথরের চাঁইয়ের সন্নিবেশ ঘটেছে।
TBS Bangla, online
২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
৩। হুনের বাড়ী ফেরা
কোরীয় যুদ্ধের সময় ১৩ বছর বয়সে মা-বাবা ও পাঁচ ভাই-বোনের সঙ্গে বাড়ি ছেড়ে পালান হুন মি। ভেবেছিলেন সপ্তাহখানেক পর ফিরে আসবেন। এখন বয়স ৮৩ বছর। ফেরা হয়নি বাড়ি। তবে সাত দশক পর হুন নিজের শৈশবের বাড়িতে ফিরলেন। না, বাস্তবে নয়।
কালের কন্ঠ, অনলাইন এবং অফলাইন
https://www.kalerkantho.com/print-edition/techbishwa/2021/01/17/995714
১৭ জানুয়ারী, ২০২১
২০২০
১। "এখন আরো বেশী কল্পকাহিনী পড়ুন"- জোসেফ স্টিগলিজ এর সাক্ষাতকার
প্রথম আলো, অনলাইন
১৬ এপ্রিল, ২০২০
২। "সবচেয়ে বড় বিপদ ভাইরাস নিজে নয়" - ইউভাল নোয়া হারারির সাক্ষাতকার
https://www.prothomalo.com/onnoalo/article/1653917/%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%9C-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A7%9F?fbclid=IwAR0MX2GECcWRxACKMxNQaiwv1mbRR107nTrUAbUjTCNjIufKtFcyqCSSRdQ
৩০ এপ্রিল, ২০২০